শততম মেয়েকে ধর্ষন করে যৌনাঙ্গ হারালেন হিটলার বাবু
This is a satirical website. Don't take it Seriously. It's a joke.
2059 77840 Shares
বড়তাকিয়ার নাট্টুপুর। ছোট একটি গ্রাম। জনসংখ্যা প্রায় ৩৭০০। সবার মধ্যে মিল ভালবাসার কমতি থাকলে শুধু ছিল না চৌধুরী বাড়ির সাথে। কেন? তা না হয় একটু পরে জানুন। গ্রামে মেয়ে জন্ম নেওয়া মানে মানুষের মনে এক আতংকের নাম। মেয়েরা প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিকে পড়া শেষ করে কলেজে পড়তে চাইত না। অনেক জোরাজোরি করে পাঠালে ঐদিন বাড়িতে দেখা যেত মেয়ের রক্তমাখা পাজামা সাথে গায়ে আঘাতের চিহ্ন। কেন কেন কেন? কারন বাবু চৌধুরী অরুপে হিটলার বাবুর ছৌবলের বহিঃপ্রকাশ। বাবুর প্রধান আকর্ষণ ছিল ভার্জিন মেয়ে। গ্রামের কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের ধর্ষন করে মজা পেতেন বাবু। নাট্টুপুর গ্রামে বিয়ে হলে আগে হিটলার বাবুর কাছে পাঠানো হয়। তারপর হয় বিয়ে। তার নামে মামলা করলেও পুলিশ কিছু করত না। এ কারনে প্রায় ৬ বছর বিয়ে বন্ধ ছিল নাট্টুপুর গ্রামে। কিন্তু কথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু। শততম কাজ সম্পূর্ণ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন বাবু সাহেব। জানা গেল কবিরের মেয়ে শহরে পড়ালেখা করে এএসপি হয়ে ১৫ বছর পর ঘুরতে এসেছেন। হিটলার বাবু শততম শিকার বাবালেন তাকে। রাতে ধরে আনা হলো এএসপি তিন্নি চৌধুরীকে। ধর্ষন করে শততম ধর্ষক হিসেবে খাতায় নাম তুলে পেললেন। কিন্তু তিন্নি ছিল ভংঙ্কর রাগি। মাঝপথে দেখলেন টেবিলে ফল কাটার চুরি। তা দিয়ে কেটে দিলেন হিটলার বাবুর যৌনাঙ্গ। এখন গ্রামে শান্তি। আর হিটলার বাবু জেলহাজতে।
This is a satirical website. Don't take it Seriously. It's a joke.
Most Popular
-
1
has ganado un iphone 12 pro max Solo tiene que mandárselo a 20 personas de tus amigos